ধোঁকা
- আব্দুল আহাদ ২৮-০৪-২০২৪

আমি মানি না তর খুদা !
যার সিক্ত সাধনা অস্ফালন শত নদের গর্ভে,
“তরই হস্তের ধন কৃত্রিম নব ক্ষয়ে”
শুনতে নাই মানা,
বুঝতে নাই বাধা ।

বেকুল হৃদয়ে ফেলে দিলে ওরে,
ভেসেছে হুচট খেয়ে জ্বলে জ্বলে,
কর্ম ক্লান্তির কি শেষ প্রান্ত !
পু্ণ্যে প্রায়াশ্চিত্তা ।

না না কৃত্রিম শক্তিহীন জড় ক্ষয়ে !
পর দেশে কর্মেই বাহাদুর গুরুস্তানে ।
কর্মের ফলাফলে মুমূর্ষু শশ্মানে ।
হাঁসি অট্র হাঁসি মৃদু হাঁসি !
ক্ষন জন্মের কর্দমে চুমা,
চিরঞ্জীবের পাত্তা নাহি ।

অহে নির্বোধ বোকার গুষ্টি ,
তর কর্নে কি গাথিবে শুন মন দি,
অঝরা চুখের জ্বলে কাঁদে,
ওরা দিবারাত্রি অক্ষয়ের তরে।
সত্য প্রান্তে লড়াই করে,
ধন প্রান কুরবানি করে সর্বোপরী।

মাশুকের প্রেমে ওলী-আব্দাল তারাই ।
ধোঁকা তালা জট ঐ খানকার সবই ।
আমি ঐ অবিনশ্বর রবের বন্দেগী করি ,
যার প্রসংশা করে সৃষ্ট সবই ।

“ভেঙ্গে দে তর হস্থের তৈরী”
“লালসালু আর দেব-দেবী”
জুব্বা টুপি লালসালুর তরে,
গোপন রহস্য আছে লুকিয়ে ।

অন্ধ বেদ পাঠে আমৃত্য অপ্রায়াশ্চিত্তা !
চৌদ্দ গোষ্টী নরেকে দেবী রক্ত চুক্ষে ,
ঐ বৈরাগীর বাণী ।

র্ধমেই মানবতা সাম্য সমশ্রেনীতে ।
ওরা উপসর্গ আগাছা র্ধমের ‍বুঝা !
প্রত্যেক আমার সকলের তরে,
স্রষ্টার গোলামী কর ঐসব ফেলে ।
র্ধমই সাম্যের ভুলি বলে,
মানবতার জয়গান করে সর্বস্তরে ।
রুখে দায় র্ধমের আগাছাকে ।

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।